- হোম
- চেয়ারম্যানের কথা
স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে ঢাকাকে বলা হত প্রাণের শহর। কিন্তু, সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই ঢাকা বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ৩০৬ বর্গ কি.মি. এর ঢাকা শহরে বর্তমানে ২ কোটি ১০ লক্ষ্যের ও বেশি মানুষ বসবাস করে। আমাদের রাজধানী ঢাকা আজ জনসংখ্যার ভারে নুইয়ে পড়ছে। অপরিকল্পিত বাসস্থান ব্যবস্থাপনার ফলে রাজধানীবাসী নগরায়নের সুফল থেকে বঞ্চিত। যানজট, শব্দ দূষণ গাড়ির কালো ধোয়ার ক্ষতিকর প্রবাহ, অপরিকল্পিত ইমারত নির্মাণ, সরু রাস্তাঘাট, জলাবদ্ধতা ও পয়ঃনিষ্কাশনের প্রতিবন্ধকতার চাপে রাজধানী শহর জর্জরিত। যার ফলশ্রুতিতে সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন-যাপন আজ বাধাগ্রস্ত। এই অবস্থায় চাই সুষ্ঠ নগর পরিকল্পনা।
এই অবস্থা উপলব্ধি করে সরকার রাজউক পূর্বাচল নিউ টাউন/মেগা সিটি পরিকল্পিত ভাবে গড়ে তুলেছে। আজকের এই পরিস্থিতি মোকাবেলার বিষয়টি সরকারি-বেসরকারি সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দ্রুত সমাধানের দাবি রাখে। তাই শুধুমাত্র সরকারি নয় বেসরকারি উদ্যোক্তাগণ ও এক্ষেত্রে ভূমিকা রাখলে নিঃসন্দেহে এ সমস্যার দ্রুত সফল বেরিয়ে আসবে।
তাই আধুনিক নগরীর সকল সুবিধা নিয়ে একবিংশ শতাব্দীর যুগোপযুগী নগরায়ন গড়ার মহাপরিকল্পনায় ভাবনাহীন সপ্নীল ও নিরাপদ আবাসনের নিশ্চয়তায় – প্রকৃতি – প্রযুক্তি – নিরাপত্তার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ বান্ধব , সুপরিসর লেক, সবুজ বনায়ন, ইকোপার্কসহ সুপরিকল্পিত আধুনিক নগরী “বসতবাড়ি পূর্বাচল ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড ” যা মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্তদের করে দেবে নিস্কন্টক নির্ভেজাল এক খন্ড জমির মালিক,থাকবে সর্বস্তরের সরকারি – বেসরকারি চাকুরীজীবি, সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী ও সুশীল সমাজের জন্য সীমাহীন সুযোগ। আপনি হন ঝুঁকিমুক্ত আবাসনের একজন গর্বিত অংশীদার।